Bdkamal.com


counter

Bdkamal.com


counter

রবিবার, ৩১ মে, ২০১৫

আপনি কি ব্লগার হতে চান ? তাহলে এখানে একাউন্ট খুলে আপনি হয়ে জান ব্লগার

আপনি কি ব্লগার হতে চান ?  

তাহলে এখানে একাউন্ট খুলে আপনি হয়ে জান ব্লগার

 

Sing Up

কোন সমস্যা হলে আমার সাথে যোগাযোগ করুন।

ব্লগে আমি Copy and WIN : http://ow.ly/KNICZ Copy and WIN : http://ow.ly/KNICZ Copy and WIN : http://ow.ly/KNICZ

Copy and WIN : http://ow.ly/KNICZ

   ব্লগে আমি

ব্লগে আমি Copy and WIN : http://ow.ly/KNICZ Copy and WIN : http://ow.ly/KNICZ Copy and WIN : http://ow.ly/KNICZ

Copy and WIN : http://ow.ly/KNICZ

সোমবার, ১৮ মে, ২০১৫

কম্পিউটারের আদ্যপান্তের ইতিহাস (wWw.BdkamalTips.Tk)

কম্পিউটারের আদ্যপান্তের ইতিহাস।


কম্পিউটার কি                                                   ব্লগে আমি


 
কম্পিউটার একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র যাহা তথ্য প্রক্রিয়া করণের কাজে ব্যবহার করা হয়। আভিদানিক অর্থে কম্পিউটার একটি হিসাবকারী যন্ত্র। যদিও হিসাবকে সামনে রেখেই কম্পিউটারের যাত্রা শুরু তথাপি আধুনিক কম্পিউটার কে শুধু হিসাবকারী যন্ত্র হিসেবে গন্য করা ঠিক হবেনা কারণ আজকের কম্পিউটার হিসাব ছাড়াও বিভিন্ন কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে। যেমন- গবেষণা, চিকিৎসা, শিক্ষা, নির্মান কাজ, অফিস ব্যবস্থাপনা, সামরিক, ইত্যাদি আরও অনেক কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে। পরিশেষে কম্পিউটার কে এমনভাবে সজ্ঞায়িত করা যায় যে, কম্পিউটার একটি দ্রুত গতি সম্পন্ন এবং নির্ভুল  DATA MANIPULATION ELECTRONIC SYSTEM যাহা তথ্য গ্রহন সংরক্ষণ করে এবং PROCESS করে নির্দেশ অনুযায়ী OUTPUT RESULT প্রদান করে । 



কম্পিউটার এর উৎপত্তি                            
ব্লগে আমি



কম্পিউটারএর আবিস্কার আর উন্নয়নের পিছনে রয়েছে মানুষের শত বছরের গবেষণা। গোনা-গুনতির ঝামেলা এড়ানোর জন্য প্রচীনকালে আবিস্কৃত হয় অ্যাবাকাস (Abacus- a wooden frame with balls strung on parallel wires ) নামের একটি গনণাযন্ত্র। এটাই হল প্রথম ডিজিটাল বা অংক ভিত্তিক গনণাযন্ত্র কম্পিউটারের জন্মস্থান বেল ল্যাবরেটরী আর জন্মদাতা চার্লস ব্যাবেস নামক একজন বৃটিশ বিজ্ঞানী। চার্লস ব্যাবেজ ১৮১২ সালে ব্যাবেজ লগারিদম হিসাবসহ গাণিতিক হিসাবের জন্য ডিফারেন্স ইঞ্জিন এবং ১৮৩৩ সালে অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন উদ্ভাবন করেন
 
1896 সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বিখ্যাত কম্পিউটার কোম্পানী আইবিএম (IBM) প্রথম যে মেকানিক্যাল কমপ্লেক্স ক্যালকুলেটর তৈরী করেন তার শুরু বেল-1 দিয়ে এর পর হাটিহাটি পা পা করে এগিয়ে চলল কম্পিউটারের নতুন নতুন উদ্ভাবন। সময় (১৯৩৭ সলে) তৈরী হল ৫১ ফুট লম্বা ফুট উচু কম্পিউটার মার্ক্- (MARK-1) এর ওজন ছিল টন যন্ত্রাংশ সংযোগের জন্য প্রয়োজন হত ৫০০ মাইল লম্বা তার। যন্ত্রটি চালু ছিল মাত্র ১৫ বছর তবে এখনও প্রথম কম্পিউটার হিসাবে সংরক্ষিত আছেহার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ে
 
**সময়কাল ১৯৪৬**                                    ব্লগে আমি


আমেরিকার পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু হল ত্রিশ টন ওজনের উনিশ হাজার ইলেক্ট্রনিক টিউব দিয়ে তৈরী ইনিয়াক (ENIAC- Electronic Numerical Integrator and Calculator) কম্পিউটার এটা চালাতে বিদ্যুত খরচ হত ১৩০ কিলোওয়াট। এই মেশিনে দশ অংকের দুটি সংখ্যাকে গুন করতে সেকেন্ডের হাজার ভাগের তিন ভাগ অর্থ্যত তিন মিলি সেকেন্ড সময় লাগত
প্রজন্মের কম্পিউটার এর পথ চলা। তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার শুরু হল আই(IC) চিপ দিয়ে ফলে কম্পিউটারের আকার যেমন ছোট হয়ে এল তেমনি বিদ্যুত খরচও অনেক কমে গেল। অপরদিকে বেড়ে গেল  কম্পিউটার এর কাজ করার ক্ষমতা। ১৯৭১ সালে ইনটেল(Intel)  কোম্পানী যে মাইক্রো প্রসেসর (Micro Processor) তৈরী করে তাতে ২২০০ ট্রানজিষ্টর(TRANSISTOR) ছিল
 
এই পর্যায়ে এসে কম্পিউটার এর ক্ষেত্রে ঘটল এব বড় ধরনের পরিবর্ত্ন। মাত্র এক ইঞ্চি চওড়া, দেড় ইঞ্চি লম্বা সিকি ইঞ্চি পুরু একটি চিপে বসানো হল কয়েক লাখ ট্রানজিষ্টর(TRANSISTOR) এখন চলছে কম্পিউটার এর চার নম্বর প্রজন্ম পর্যায়ে এসে পার্সোনাল কম্পিউটার এর ব্যাবহার বেড়েছে। এখন ছোট্ট টেবিলটপ (Desktop) Personal Computer এর ক্ষমতা অনেক বেশি
 
কম্পিউটার এর প্রজস্ম ** GENERATION OF COMPUTER**
                ব্লগে আমি


 প্রথম প্রজন্ম (First Generation) 1945-1960 : এই কম্পিউটার ইলেক্ট্রনিক সার্কিটে ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হয় প্রাইমারী ইন্টারনাল স্টোরজ হিসাবে ম্যাগনেটিক ড্রাম ব্যবহার করা হয়। Limited main storage and slow operating speed ছিল। স্লো ইনপুট/আউটপুট ছিল যেমন- punched card and tape ইত্যাদি। এটা অনেক গরম হত এবং চালানো একটু কষ্টসাধ্য ছিল। Payroll Processing & Record Keeping application ব্যবহার করা হত। যেমন – IBM 650, UNIVAC1, IBM 701  |
দ্বিতীয় প্রজন্ম (Second Generation) 1960-1965 : এই কম্পিউটারে ইলেক্ট্রনিক সার্কিটে ট্রানজিষ্টর ব্যবহার করা হয়। প্রাইমারী ইন্টারনাল স্টোরজ হিসাবে ম্যাগনেটিক কোর ব্যবহার করা হয়। Increased main storage Capacity ছিল। দ্রুত গতির ইনপুট/আউটপুট ছিল। Great reduction in size & heat generation ছিল billing, Payroll Processing & updating inventory file ব্যবহার করা হত। যেমন- IBM 1401, Honeywell 400, CDC 1604, IBM 1602
তৃতীয় প্রজন্ম (Third Generation) 1965-1970 : এই কম্পিউটারে ইলেক্ট্রনিক সার্কিটে আইসি (Integrated Circuit*IC*) ব্যবহার করা হয়। প্রাইমারী ইন্টারনাল স্টোরজ হিসাবে ম্যাগনেটিক কোর এবংসলিড স্টেট মেইন স্টোরজ ব্যবহার করা হয়েছে। এটা অনেক দ্রুত গতির ইনপুট/আউটপুট ছিল
 
চতুর্থ্ প্রজন্ম (Fourth Generation) 1971- ? : এই কম্পিউটারে Large scale & large very large scale integrated circuit(IC) ব্যবহার করা হয়েছে। এর স্টোরজ ক্যাপাসিটি এবং গতি বাড়ানো হয়েছে। মাইক্রো প্রসেসর মাইক্রো কম্পিউটার ব্যবহার শুরু হয়েছে। Sophisticated application program, networking facilities প্রবর্তিত হয়েছে
আশা করি সবাই বুঝতে পেরেছেন, আপনার ভালো লাগাই আমাদের কাম্য, 


                                ব্লগে আমি

01751517379

wWw.BdkamalTips.Tk


Android Phone Tips (wWw.BdkamalTips.Tk)

Android Phone Tips 


১) নতুন মোবাইল
কিনে কম
পক্ষে ৮-১০ ঘন্টা
চার্জ দিন।                                                                 

২) খুব বেশী দরকার না
হলে
ভাইব্রেশন
ব্যবহার করবেন না। ভাইব্রেশনের
কারণে
দ্রুত
চার্জ ফুরায়।


৩) ব্যাটারীর
সম্পূর্ণ চার্জ
শেষ হয়ে গেলে চার্জ
দিন।


৪) ফুল
চার্জ
না হওয়া পর্যন্ত
মোবাইল চার্জ দিন।


৫) মোবাইলের ব্রাইটনেস কমিয়ে
রাখুন।


৬) অতিরিক্ত
চার্জ
ব্যাটারীরর জন্য
ক্ষতিকর।


৭) সব
সময়
সেটের অরিজিনাল
চার্জার ব্যবহার
করুন।
৮) খুব
বেশী দরকার
না হলে ফোন রির্স্টাট
করবেন
না।


৯) অকারণে ব্লু-টুথ
অন
করে রাখবেন না। ১০) নেটওয়ার্ক
সিগন্যাল
বারবার সার্চ করলেও
বেশি
ব্যাটারি
ক্ষয়।
সুতরাং এটি থেকে
বিরত
থাকুন।
১১) ঠাণ্ডা স্থানে মোবাইল
ফোন রাখুন।
অর্থাৎ
স্বাভাবিক
তাপমাত্রায়। বেশি
গরম স্থানে
মোবাইল ফোন
রাখবে না।
আমি একটা
আইপিএস-এর ওপর
ব্যাটারি রেখেছিলাম।
পরে আমার ফোনের
১৩টা বাজছে।


১২) চার্জ থেকে
খুলার
জন্য
আগে সকেট থেকে
চার্জার
খুলবেন তারপর
মোবাইলের CABLE
খুলবেন ।


১৩) চার্জের
সময়
মোবাইল অফ
রাখা ভাল ( বিশেষ
করে নতুন
মোবাইলের জন্য ) ।


১৪)
ব্যাটারির আয়ু
১৫-৩০% থাকলে
চার্জ
দিবেন
এর আগেও
না পরেও না ।


১৫) লম্বা
সময়
ধরে চার্জার
লাগিয়ে রাখবেন না ।
আমারা
অনেকেই
রাতে ঘুমানোর সময়
চার্জে দিয়ে
ঘুমাই,
এতে করে ফুল চার্জ
হওয়ার
পরও অনেক্ষন
চার্জার
কানেক্ট
থাকে । এ অভ্যাস
ত্যাগ করুন, না হলে ব্যাটারীর ক্ষতি
হবে


১৬) WiFi,
Location
Services,
Bluetooth, কানেকশন
মোবাইল নেট
কানেকশন
থেকে বেশী ব্যাটারি ব্যবহার হয়
যদিও WiFi, Location
Services,
Bluetooth,
কানেকশন অনেক
যায়গায়
সহজে ও বিনা পয়সায় ব্যবহার
করা যায়। তাই নেহাত প্রয়োজন না
হলে WiFi,
Location
Services,
Bluetooth, কানেকশন
বন্ধ করে রাখুন তাতে
আপনার
ব্যটারির লাইভ সেইভ
হবে।


১৭) Wall paper যদি
animated
বা motion
ওরিয়েন্টেড হয়
তাহলে তা ডিজেবল
করে রাখুন।


১৮) বিভিন্ন
ব্যাটারি সাপোর্টেড ইউটিলিটি
সফটওয়্যার
ফ্রি পাওয়া যায় তা ব্যবহার
করতে পারেন। 


১৯) ডেইলি মেইলে
প্রকাশিত
এক রিপোর্টে জানা
যায়,
বিশেষজ্ঞদের মতে, স্মার্টফোনের
ব্যাটারি ১০০%
পর্যন্ত
চার্জ করা ঠিক নয়!
বরং এর চার্জ
সব সময়
৪০-৫০% এর
উপরে রাখার পরামর্শ
দেয়া হয়েছে।
অর্থাৎ, আপনার
ফোনের
ব্যাটারির চার্জ
সবসময়
৪০-৮০ শতাংশের মধ্যে
রাখলে
সেটাই
তার
পারফর্মেন্সের জন্য সর্বোত্তম
হবে। এমনকি
ওয়্যারলেস চার্জিং এড়িয়ে চলার
পরামর্শও
দেয়া আছে এতে। 


২০) আর সবার
শেষে বলতে চাই, কথা
কম
বলুন। এতে টাকাও
বাঁচবে। ব্যাটারির
আয়ুও বাড়বে।
শেয়ার করে বন্ধুদের মাঝে ছড়িয়ে
দিন


ব্লগে আমি