Bdkamal.com


counter

Bdkamal.com


counter

শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০১৫

জেনে নিন windows Xp কিছু হট শর্টকাট কি

জেনে নিন windows Xp কিছু হট শর্টকাট কি ।এই কি গুলো দিয়ে সহজে অনেক কাজ করতে পারবেন।তাই এই কোড গুলো নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের মধ্যে। অনেকে হয়ত বা জেনে খাকবেন।তারপর যারা জানেন না তারা এই পোস্ট থেকে উপকার পেতে পারেন।
Shortcut keys ------- -------Action
Win Press windows key to open start menu
Win+R Apply to open Run dialog box
Win+M Apply to minimize all opened windows
Win+Shift+M Apply to maximize all opened windows
Win+L Press keys to lock keyboard in windows XP
Win+E Press keys to open My Computer
Win+F Apply to open search options
Win+U Apply keys to open Utility Manager
Win+D To view desktop/minimize all windows
Win+F1 To view the detail windows help page
Win+Pause To view the System Properties dialog box
Win+Tab Move through taskbar programs
Win+F+Ctrl Apply to open search for computers
Alt+Tab Move through opened windows programs
Alt+F4 Press keys to close active windows program
Alt+Enter Apply to open properties of selected item
Alt+ SPACEBAR Open the system menu of active window
Alt+ SPACEBAR +N Press keys to minimize the active program
Alt+ SPACEBAR +R Press keys to restore the active program
Alt+ SPACEBAR+C Press keys to close the active program
Alt+ SPACEBAR+X Press keys to maximize the active program
Alt+ SPACEBAR+M Press keys to move the active program
Ctrl+Alt+Delete Apply to open windows task manager
Ctrl+Shift+Esc Apply to open windows task manager
Ctrl+Esc Press keys to open start menu
Shift Shift key to prevent CD from automatically playing
Shift+Delete To delete items permanently


ব্লগে আমি

মঙ্গলবার, ১০ মার্চ, ২০১৫

জেনে নিন ল্যাপটপ পরিষ্কারের গুরুত্বপূর্ণ টিপস…?

তথ্যপ্রযুক্তির যুগে অনেকেই বাড়িতে কিংবা অফিসে ল্যাপটপ ব্যবহার করেন। অনেক ব্যবহারের কারণে ল্যাপটপে ধুলো জমে। আর অপরিষ্কার থাকলে এর পারফরম্যান্স কমে যায়, কাজ করার সময় হ্যাং হয়ে যায়, রিস্টার্ট নেয় এবং হঠাৎ বন্ধও হয়ে যেতে পারে। তবে ল্যাপটপ পরিষ্কারের সঠিক নিয়ম জানেন না অনেকেই। আর ভুলভাবে পরিষ্কার করলে ক্ষতি হতে পারে আপনার ল্যাপটপ।
laptop-clean_121857-300x200
ল্যাপটপ পরিষ্কারের সাধারণ কিছু নিয়ম রয়েছে। এগুলো মেনে ল্যাপটপ পরিষ্কার করা উচিত। যেমন-
* প্রথমেই ল্যাপটপের পাওয়ার সুইচ বন্ধ করুন। বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর এর সঙ্গে চার্জারের সংযোগ থাকলে সেটিও খুলে নিন।
* এরপর একটি পরিষ্কার কাপড় দিয়ে ল্যাপটপের স্ক্রিন মুছে নিন। তবে ভেজা বা নোংরা কাপড় ব্যবহার করা ঠিক নয়। আর মনে রাখবেন কাপড়টি সুতির হলে ভালো হয়।
* ময়লা-ধুলোবালি আপনার ল্যাপটপের প্রধান শত্রু। এজন্য কি-বোর্ডের কোণায় কোণায় জমে থাকা ময়লা সরাতে নরম একটি টুথব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন।
* এছাড়া বাজারে ল্যাপটপের উপযোগী স্ক্রিন প্রোটেক্টর, কিবোর্ড প্রোটেক্টর ও মিনি ভ্যাকুয়াম ক্লিনার পাওয়া যায়। তাছাড়া ধুলোবালি পরিষ্কার করতে কম্প্রেসড এয়ারও ব্যবহার করতে পারেন।
* ল্যাপটের মনিটর মোছার জন্য অ্যালকোহল ও অ্যামোনিয়া যুক্ত ক্লিনার ব্যবহার করা উচিত নয়। কেননা এতে মনিটরের ক্ষতি হয়।
* বাজারে নানা রকমের ক্লিনার স্প্রে পাওয়া যায়। তবে সেগুলো কখনোই ল্যাপটপ বা টিভির মনিটর পরিষ্কারে ব্যবহার করা ঠিক নয়। অনেকেই ফেসিয়াল টিস্যু দিয়ে মনিটর পরিষ্কার করেন; সেটিও ঠিক নয়।
* মনিটর পরিষ্কার করতে সুতির কাপড় ব্যবহার করাই সবচেয়ে ভালো।
* ল্যাপটপ পরিষ্কারের সময় আরও কয়েকটি বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি। যেমন-
* ল্যাপটপ যেহেতু অনেক বেশি তাপ উৎপন্ন করে তাই একে ঠাণ্ডা রাখার চেষ্টা করতে হবে। এজন্য বাজারে নানা ধরনের কুলার পাওয়া যায়। তাছাড়া সূর্যের আলো, হিটার এবং রান্নাঘর থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখা ভালো।
* ল্যাপটপের ভেতরের অংশে পরিষ্কার করতে হলে এর ম্যানুয়াল ভালো করে পড়ে নেয়া উচিত।
* পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার পর ল্যাপটপ আবারও চালু করার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন; সেটি যেন ভেজা না থাকে।
আজ এই পর্যন্তই ভাল থাকবেন সবাই।

সময় থাকলে আমার এই ব্লগে ঘুরে আস্তে পারেন

ব্লগে আমি 

আরও পড়ুন
টিউন ১ঃ নিয়ে নিন কম্পিউটারের জন্য সেরা ডিকশনারি ফ্রী
টিউন ২ঃ এখনই নিয়ে নিন AVG Antivirus with Universal কিজেন!!!
টিউন ৬ঃএখন PC/LAPTOP এ android এর গেম খেলুন বা অ্যাপ চালান
টিউন ৭ঃPC তে DU speed meter এর ক্রাক ফাইল সমস্যার সমাধান
টিউন ৭ঃআর নয় ক্র্যাক/পাথ নয় ডাউনলোড করে নিন IDM ফুল ভার্সন সফটওয়্যার ।$29.95 ডলার সাশ্রয় করুন
টিউন ৮ঃনিয়ে নিন লেখাকে এনিমেশন এবং ছবিকে এনিমেশন করার দুটি সফট (১টি 3D অপরটি 2D)
টিউন ৯ঃএবার পিসিতে 1 GB’র ফাইলকে মাত্র 10 mb বানিয়ে ফেলুন এবং হার্ড ডিস্ক এ বেশী ফাইল রাখুন

রবিবার, ৮ মার্চ, ২০১৫

আসুন খুব সহজে একটি Website বানাই। (একদম নতুনদের জন্য, Html Css Java কিচ্ছু জানার প্রয়োজন নেই )


  Online FlexiLoad


আমরা সব সময় ই চাই নিজের জন্য একটা ওয়েব সাইট বানাতে, কিন্তু Html , Css সস্পর্কে কোন জ্ঞান নাই বলে অনেকেই পারি না। আপনি যদি এই সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য। আগেই বলে রাখছি এটি একদম ই নতুনদের জন্য, তবে প্রফেশনাল রাও চাইলে ইউজ করতে পারেন। আমি আজ যে ট্রিপ দিবো এতে যে কেউ নিজের জন্য ওয়েব সাইট বানাতে পারবে। আসুন তাহলে শুরু করি।

প্রথমে এখানে ক্লিক করুন , তাহলে নিচের মত একটি রেজিষ্টেশন পেইজ আসবে। এখানে আপনার নাম , ইমেইল দিয়ে রেজিষ্টেশন করুন। 
l1

Get Started এ ক্লিক করার সাথে সাথেই আপনার প্রথম ধাপ শেষ, এবার নিচের মত পেইজ আসবে, সেখানে লেখা থাকবে
Site, Blog , Store. এবার আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে আপনি কেমন Website বানাবেন আপনার জন্য!

w1
আপনি চাইলে সাইট বানাতে পারেন সব সিস্টেম একি রকম, আমি এখন আপনাকে ব্লগ বানানো দেখাবো, আসুন শুরু করি।
তাহলে ব্লগ এ ক্লিক করুন। 

এবার আপনাকে আপনার Website এর জন্য একটা থিম সিলেক্ট করতে বলবে, আপনি পেইজটায় দেখুন অনেক অনেক থিম আছে, অনেক কালারের, এমন কি আপনি আপনার যেটি পছন্দ হবে সেটির ও কালার চেঞ্জ করে নিতে পারবেন।
নিচের ছবি টি দেখুন। 

w2 আপনার যে থিম টি পছন্দ হবে সেটির উপরে মাউচ রাখলে নিচের কোনায় Choose বাটন পাবেন, সেখানে ক্লিক করুন তাহলে থিম সিলেক্ট হয়ে যাবে, আপনি চাইলে Choose করার আগে কালার বাটন গুলো তে ক্লিক করে কালার ও চেঞ্জ করে নিতে পারন। আমি নিচের থিম টি নিলাম।  আমাদের সাইটটি দেখতে এরকম হবে। 
w3


থিম সিলেক্ট হয়ে গেলে আপনার নিচের মত একটি পেইজ আসবে, এখানে আপনাকে আপনার website ওয়ে জন্য লিঙ্ক সিলেক্ট করতে হবে। নিচের ছবিটি দেখুন আর আমার কালার করা জায়গা গুলো ভালো করে লক্ষ্য করুন। 
w4

সবুজ মার্ক করা যায়গায় আপনার Site এর জন্য আপনার পছন্দের লিঙ্ক দিন। যদি কালো মার্ক করা যায়গায় টিক মার্ক উঠে তাহলে আপনি ওই লিঙ্ক টি সিলেক্ট করতে পারবেন। আপনি চাইলে আপনার সাইটের জন্য ডট কম ডোমেইন নিতে পারবেন এজন্য লাল মার্ক করা যায়গায় আপনার লিঙ্কটি লিখতে হবে, আগেই বলে রাখি ডট কম কিংবা এরকম কোন লিঙ্ক আপনার সাইটে দিতে হলে টাকা লাগবে, মানে হল আপনি যদি লাল মার্ক করা যায়গায় কিছু দেন তাহলে আপনাকে টাকা দিতে হবে তাদেরকে, আর আমি যেহেতু ফ্রি ওয়েবসাইট বানাবো তাই সবুজ মার্ক করা যায়গায় ই লেখবো, এটা ফ্রি।
তাহলে এখন দেখুন কিভাবে করতে হবে।
আমি একটা লিঙ্ক দিয়েছি দেখুন Pchelpbdtest এবং এটা Available দেখাচ্ছে তার মানে আমি এই লিঙ্ক টি নিতে পারবো।
তাহলে আমার সাইটের লিঙ্ক হবে www.bdkamal.weebly.com
এবার নিচের Continue বাটন এ ক্লিক করুন।
 

w7
এবার উপরের মত একটি পেইজ আসবে, এবার ছবিটা ভালো করে লক্ষ্য করুন আমি সব কিছু ছবিতেই লিখে দিছি তবুও এখানে আরেকবার করে বলছি। প্রথমে My site লেখাটিতে ক্লিক করে Rename করে আপনার সাইটের নাম দিন , আপনি যে নামে সাইট বানাতে চান সে নাম, আমি এখানে Technology Life দিয়েছি। আপনি আপনার ইচ্ছা মত দিন।
এবার ডান পাশের কোনায় দেখুন Publish নামের একটা বাটন আছে, এখানে ক্লিক করে আগে সাইট টি পাবলিশ করে নিন।
এটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন। 

w8

তাহলে উপরের ছবির মত আসবে, এটার আসার মানে আপনার সাইট টি পাবলিশ হয়ে গেছে, এবার আপনার সাইট এর যে লিঙ্ক টি দিছেন সেটা দেখাবে, দেখুব আমাদের টা দেখাচ্ছে, 
Http://pchelpbdtest.weebly.com . এখানে আপনার সাইটের লিঙ্ক দেখাবে। এখানে ক্লিক করে আপনার সাইট টি দেখতে পারেন। 
এবার আসুন মুল কাজে। উপরের কোনার ক্রস মার্ক এ ক্লিক করে আগের পেইজে ফিরে আসুন। এবার আপনাকে দেখাবো কিভাবে পোষ্ট করতে হয়।
লাল মার্ক করা পেইজ লেখাতে ক্লিক করুন। তাহলে নিচের মত একটা পেইজ আসবে এখানে সবুজ মার্ক করা ঘরে Blog লেখা থাকবে সেটা Rename করে Home লিখুন তারপর নিচে Save বাটন এ ক্লিক করুন। 
w9
মনে রাখবেন প্রতিবার কোন কিছু এডিট করার পর পাবলিশ বা আপডেট বাটনে ক্লিক করবেন। 
 
এবার নিচের কোনায় New Post লেখাতে ক্লিক করুন। নিচের ছবিতে দেখুন এরকম একটি পেইজ আসবে।
w5

এখানে New Post লেখার জায়গায় আপনার পোস্টের বিষয় লিখুন।
এবার পোষ্টের বডিতে লেখা লেখতে চাইলে বা পাশের সাইট থেকে টেক্সট বাটনটি ড্রাগ করে এনে পোস্টের ভিতরে ছেড়ে দিন তাহলে টেক্সট লেখার বক্স আসবে, এভাবে আপনি যা দিতে চান, ছবি দিতে চাইলে ইমেন বাটন টি টেনে এনে ছেড়ে দিন, তাহলে ইমেজ আপলোড করতে পারবেন , এভাবে আপনার পোষ্ট টি লেখা শেষ হলে উপরের ডানপাশের কোনায় Post বাটনে ক্লিক করুন তাহলে পোষ্ট হয়ে যাবে। এবার জাষ্ট আপডেট দিন। তারপর আপনার ওয়েবসাইটে যান, দেখবেন নতুন পোষ্ট হয়ে গেছে…

এবার আসুন বলি প্রতিবার আপনার ওয়েবসাইট টায় এডিট অপশনে যাবেন কি করে। খুব সহজ, এখানে গিয়ে Log in করুন।
ব্যাস তাহলেই হল…
এবার তাহলে Enjoy করুন আপনার নতুন ওয়েব সাইট।
যেকোন প্রয়োজনে , কোথায় না বুঝলে বা হেল্প লাগলে কোন দিধা না করে আমার সাথে যোগাযোগ করুনঃ
ফেসবুকে অথবা Skype তে।

ফেসবুক এখানে
Skype :  Bdkamal01
আর হ্যা আপনার নতুন সাইটের লিঙ্ক কমেন্টে দিতে ভুলবেন না যেন :)

শনিবার, ৭ মার্চ, ২০১৫

এন্ডয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য ফাটাকাটি টিপস্

 

 

    Online FlexiLoad

 Codes to launch various Factory Tests:

*#*#0*#*#* – LCD test
*#*#3264#*#* – RAM version
*#*#0673#*#* OR *#*#0289#*#* – Melody test
*#*#0842#*#* - Device test (Vibration test and BackLight test)
*#*#2663#*#* – Touch screen version
*#*#2664#*#* – Touch screen test
*#*#0588#*#* – Proximity sensor test
*#*#0283#*#* – Packet Loopback

WLAN, GPS and Bluetooth Test Codes:

*#*#232338#*#* – Shows WiFi MAC address
*#*#1472365#*#* – GPS test
*#*#1575#*#* - Another GPS test
*#*#232331#*#* – Bluetooth test
*#*#232337#*# - Shows Bluetooth device address
*#*#8255#*#*- This code can be used to launch GTalk Service Monitor.
*#*#232339#*#* OR *#*#526#*#* OR *#*#528#*#* – WLAN test (Use “Menu” button to start various tests)

Codes to get Firmware version information:

*#*#4986*2650468#*#* – PDA, Phone, H/W, RFCallDate
*#*#1234#*#* – PDA and Phone
*#*#1111#*#* – FTA SW Version
*#*#2222#*#* – FTA HW Version
*#*#44336#*#* – PDA, Phone, CSC, Build Time, Changelist number

Hidden Codes For Every Android Smartphone.
Hidden Codes For Every Android Smartphone.

All Android Smartphone for Hidden Codes: Android Secret Codes that you must know

*#0*# – Enter the service menu on newer phones like Galaxy S 3
*#*#4636#*#* – Phone information, usage statistics and battery
*#*#34971539#*#* – Detailed Camera information
*#*#273282*255*663282*#*#* – Immediate backup of all media files
*#*#197328640#*#* – Enable test mode for service
*#*#232339#*#* – Wireless LAN tests
*#*#0842#*#* – Backlight / vibration test
*#*#2664#*#* – Test the touch screen
*#*#1111#*#* – FTA software version (1234 in the same code will give PDA and firmware version)
*#12580*369# – Software and Hardware info
*#9090# – Diagnostic configuration
*#872564# – USB logging control
*#9900# – System dump mode
*#301279# – HSDPA/HSUPA control menu
*#7465625# – View phone lock status
*#*#7780#*#* – Reset the data partition in factory state
*2767*3855# – Format device to factory state (will delete everything on phone)
##7764726 – Hidden service menu for Motorola Droid

Hidden Secret Codes for Google Android Mobile Phones

#*#4636#*#*

This code can be used to get some interesting information about your phone and battery. It shows following 5 menus on screen:
  • Phone information
  • Battery information
  • Battery history
  • Usage statistics
  • Wifi information
Menus might differ for different mobile phones. Check out following video which shows the above code in action:
Hidden Secret Codes for Your Google Android Phone

*#*#7780#*#*

This code can be used for a factory data reset. It’ll remove following things:
  • Google account settings stored in your phone
  • System and application data and settings
  • Downloaded applications
  • It’ll NOT remove:
  • Current system software and bundled applications
  • SD card files e.g. photos, music files, etc.
PS: Once you give this code, you get a prompt screen asking you to click on “Reset phone” button. So you get a chance to cancel your operation.
The List of all secret codes for Android

*2767*3855#

Think before you give this code. This code is used for factory format. It’ll remove all files and settings including the internal memory storage. It’ll also reinstall the phone firmware.
PS: Once you give this code, there is no way to cancel the operation unless you remove the battery from the phone. So think twice before giving this code.

Android Mobile Phone Trick | Secret Codes

*#*#34971539#*#*

This code is used to get information about phone camera. It shows following 4 menus:
  • Update camera firmware in image (Don’t try this option)
  • Update camera firmware in SD card
  • Get camera firmware version
  • Get firmware update count
WARNING: Never use the first option otherwise your phone camera will stop working and you’ll need to take your phone to service center to reinstall camera firmware.

Android Secret Codes for Hidden Menus 

*#*#7594#*#*

This one is my favorite one. This code can be used to change the “End Call / Power” button action in your phone. Be default, if you long press the button, it shows a screen asking you to select any option from Silent mode, Airplane mode and Power off.
You can change this action using this code. You can enable direct power off on this button so you don’t need to waste your time in selecting the option.
android codes and tricks

*#*#273283*255*663282*#*#*

This code opens a File copy screen where you can backup your media files e.g. Images, Sound, Video and Voice memo.
android secret codes and tricks

*#*#197328640#*#*

This code can be used to enter into Service mode. You can run various tests and change settings in the service mode.

আমাদের কম্পিউটার কিবোর্ডের উপরের দিকে f1 f2 f3 এরকম f12 পর্যন্ত ১২টি function key দেয়া আছে। এই প্রত্যেকটি কি এর একেকটি ভিন্ন ভিন্ন কাজ রয়েছে। তাহলে চলুন এক এক করে দেখে নেই কাজগুলোঃ



  Online FlexiLoad

F1 : এই বাটন টি যেকোণ প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার এর জন্য সাহায্যকারী কি হিসেবে ব্যবহৃত হয় অর্থাৎ আপনার একটিভ উইন্ডোর জন্য হেল্প পেইজ দেখতে হলে এই বাটন টি প্রেস করলেই চলবে।
F2 : Rename করার জন্য শর্টকাট কি হিসেবে এটি ব্যবহার করা হয়। আপনার সিলেক্টকৃত কোণ ফাইল বা ফোল্ডার রিনেম করতে সিমপ্লি এই বাটন টি প্রেস করুন। তাছাড়াAlt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের একটি নতুন ডকুমেন্ট খুলতে পারেন। আরেকটা ব্যবহার আমি করে থাকি আর তা হল ওয়ার্ডের প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা। তার জন্য জাস্ট ctrl+f2 চাপুন।
f3 : শুধুমাত্র F3 চেপে আপনি যেকোন প্রোগ্রামের বা ডকুমেন্টের সার্চ অপশান আনতে পারেন। ঠিক এখুনি কি টা চাপুন তো আর দেখুন আপনার ব্রাউজারের ডান পাশে একটি সার্চ বক্স এসেছে! shift+f3 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের কোণ শব্দকে বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা ছোট হাতের থেকে বড় হাতের করতে পারেন। এবং সিলেক্টকৃত ঐ শব্দটির প্রথম অক্ষর যদি বড় হাতের রাখতে চান তাহলেও shift+f3 চাপুন।
f4 : এই বাটন দিয়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।

f5 : মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয় এই বাটন চেপে। যেকোণ পেজ রিফ্রেশ করতে এই পেজটিই ব্যবহার করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টে স্লাইড শো শুরু করা এবং বন্ধ করার জন্য এই বাটন টি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
f6 : মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যেতে এটি চাপলেই হবে , এখুনি ট্রাই করে দেখুন। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডের সক্রিয় ডকুমেন্ট রেখে অন্যটি ব্যবহার করা যায়।
f7 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়। Shift+F7 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার ডিকশনারি চালু করা হয়।
f8: বিশেষ করে কম্পিউটার চালু করার সময় এই কি টী কাজে লাগে । সাধারণত উইন্ডোজ safe mood এ চালু করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
f9 : Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করার জন্য এটী কাজে লাগে
f10 : এটি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
f11 : আপনার সামনে স্ক্রিনে একটিভ উইন্ডোটিকে ফুলস্ক্রিন করতে এবং নরমাল মুডে আনতে এই বাটন টি চাপলেই হবে। এখুনি দেখুন।
f12 :
চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা হয়। বর্তমান সময়ে আমরা সবাই অভ্র ব্যবহার করে থাকি, আর এই অভ্র সফটওয়্যার এ বাংলা এবং ইংরেজী ভাষা সিলেক্ট বা পরিবর্তন করতে ডেস্কটপ কম্পিউটারে শুধু মাত্র f12 চেপে বাংলা থেকে ইংরেজীতে বা ইংরেজী থেকে বাংলা মুড এ আসতে পারবেন। আর ল্যাপটপে fn+f12 চাপতে হবে।

শুক্রবার, ৬ মার্চ, ২০১৫

ইউটিউবের ভিডিও ডাওনলোড করবেন কিভাবে?


আসালামুআলাইকুম।আশা করি সবাই ভালো আছেন।
তাহলে শুরু করা যাক।
১।ইউটিউবে গিয়ে আপনার গান বা মুভিটা search করুন।যেমন আমি টেইলর সুইফটের Blank Space search করেছি।

df

২।পছন্দের ভিডিওতে ক্লিক করুন।
2

৩।ব্রাউজারের উরল(URL) বারে www. এর পরে ss লিখুন।
যেমনঃhttps://www.youtube.com/watch?v=e-ORhEE9VVg(আগে)
https://www.ssyoutube.com/watch?v=e-ORhEE9VVg(পরে)
৪।ক্লিক করুন।
৫।এবার দেখুন ভিডিও টির ডিটেইল সহ চলে আসবে।
3
৬। ডান দিকে বিভিন্ন ফরমেট চলে  আসবে।পছন্দ মত ডাওনলোড করুন।

Warning:
যদি কখনও দেখেন ফাইল টি playback নামে ডাওনলোড হচ্ছে তাহলে অন্য ফরমেটে ডাওনলোড করুন।
এটাই এই সাইটের সমস্যা ।
সবাইকে ধন্যবাদ।

http://www.bdkamalTips.tk

মঙ্গলবার, ৩ মার্চ, ২০১৫

(Online FlexiLoad) wWw.BdkamalTips.Tk



                                      Online FlexiLoad

 

আমার ফেসবুক গ্রুপের নাম বিডি কামাল টিপস ডট টিকে,আমার ওয়েবসাইট http://www.bdkamaltips.tk অনলাইন Eran এবং শ্রেষ্ঠ ডাউনলোড সাইট. গ্রুপ ও ওয়েবসাইট অ্যাডমিন ( নেটট বস কামাল ). ই মেইল: 1bdkamal@gmail.com কোন খারাপ পোষ্ট আপডেট করবেন না. আপনাকে ধন্যবাদ. ------------------------------------------------------------ Well-come To My Facebook Group.My Group Name Is My Website Url.http://www.bdkamaltips.tk This Site Is Online Eran And Best Download Site. The Group&Website Admin ( Net Boss Kamal ). E-mail:1bdkamal@gmail.com No Bad Status Update the page. Thank you. ------------------------------------------------------------ ।।।গ্রুপে স্বাগতম।।।   এই গ্রুপটি তাদের জন্য যারা খুব ফ্রেন্ডলী, গ্রুপ এর মাধ্যমে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে যে কোন বিষয় শেয়ার করা যায়। তাই এর গুরুত্বও কম না। অনেক সময় দেখা যায় একজন একজন মানুষ একাকিত্তে আছে তখন এইখানে আড্ডা দিতে পারবে। এইটা সামাজিক যোগাযোগ, সময় কাটানোর এবং বিনোদনের একটা ক্ষেত্র। গ্রুপে আপনি যে সুবিধা গুলো পাবেনঃ ✔ আপনি নতুন ভাল বন্ধু পাবেন। ✔আপনি মানুষিক প্রশান্তি পাবেন। ✔একাকিত্ত সময়ে গল্প করতে পারবেন।   ✔ ভাল বন্ধু হলে আপনি আপনার সুখ এবং দুখেঃর কথা শেয়ার করতে পারবেন এবং যেকোনো সমস্যা এর সমাধান পাবেন বন্ধুদের নিকট থেকে।   ▐▐▐▐▐ ।।।গ্রুপের কিছু সাধারন নিয়মাবলী।।। ▐▐ ✔ অবশ্যই সকলের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে। ✔ এইটা অ্যাড মি গ্রুপ না তাই এই ধরণের পোস্ট করে কাউকে বিরক্ত করবেন না। ✔ গ্রুপে অবশ্যয় এক বন্ধু অন্য বন্ধুকে সম্মান দিবেন, একই সাথে শালীনতা বজাই রাখবেন। ✔ গ্রুপে কোনো আর্নিংসাইটের লিঙ্ক বা রেফারেল দেওয়া যাবে না। ✔ গ্রুপে অন্য গ্রুপের লিঙ্ক শেয়ার করলে ব্যান দেওয়া হবে ওয়ার্নিং ছাড়া। ✔ গ্রুপে কোন পেজের লিঙ্ক শেয়ার করলে বা প্রমট করলে ব্যান দেওয়া হবে ওয়ার্নিং ছাড়া। ✔ গ্রুপে এমন কোন পোস্ট দিবেন না যেটা লাইক পাওয়ার আশাই, কারন এইটা আড্ডা গ্রুপ। ✔ গ্রুপে কোন মেয়ের ছবি দিয়ে পোস্ট করলে ব্যান দেওয়া হবে ওয়ার্নিং ছাড়া। ✔ একজন আরেকজনকে হেল্প করুন, ঝগড়া করবেন না . সবাই বন্ধু এবং ভাই বোনের মতো থাকুন। ✔ গ্রুপে কোন প্রকার উসকানি মূলক, সাম্প্রদায়িক বা রাজনৈতিক পোস্ট এবং মন্তব্য করা যাবে না। ✔ গ্রুপে কেহ বকাবকি করে গ্রুপের পরিবেশ নষ্ট করবেন না ✔✔✔ প্রয়োজনে যে কোন শর্তাবলী যে কোন সময় গ্রুপের স্বার্থে পরিবর্তন অথবা পরিবর্ধন করা হবে।   ✔✔✔ সর্বপরি আমরা একটা পরিবারের মতো মিলে মিশে থাকবো, তাই এই পরিবারের কোন সদস্য যেন কষ্ট না পায় সেটা আমাদেরকেই নিশ্চিত করতে হবে।   √√√ধন্যবাদ সবাইকে।

সোমবার, ২ মার্চ, ২০১৫

কম্পিউটার কেনার আগে যে সব বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখবেন



MD: KAMAL HOSSAIN
MOBILE: 01751-517379
                                           WEB: www.bdkamaltips.tk



আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছেন। আমরা অনেকেই কম্পিউটারের সব যন্ত্রাংশে সাথে পরিচিত নই। আজ আমার পোষ্টটা তাদের জন্য যারা এই যন্ত্রাংশের সাথে তেমন পরিচিত নই। আর নতুন কম্পিউটার কেনার সময় এই  বিষয়ে আমরা খেযাল রাখব।

১. যেখান থেকে কিনছেন, সেই দোকান ক্রেতাদের কীরূপ গ্রাহক সেবা দেয়। এক্ষেত্রে পরিচিতরা সাহায্য করতে পারে।

২. বাজারে অনেক সময় খোলা হার্ডওয়্যার পাওয়া যায়। কখনোই এগুলো কিনবেন না।

৩. আপনি কম্পিউটার এক্সপার্ট না হলে অন্তত:পক্ষে Processor, Mainboard, RAM, HDD, ODD, Graphics Card, Casing একই দোকান থেকে কিনবেন। তারাই এগুলো সঠিকভাবে configure করে দিবে।
এখন আমি কম্পিউটারের মূল প্রত্যেকটি আলাদা part সম্পর্কে বলবো এবং এগুলো কেনার সময় কী কী বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে, দেখুনProcessor (প্রসেসর):কম্পিউটারের প্রধান জিনিস। এটিই কম্পিউটারের সকল কাজ করে থাকে। মূলত একেই CPU (Central Processing Unit) বলে। প্রসেসর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল Intel এবং AMD (Advanced Micro Device)
দুইটাই ভালো, তবে সবচেয়ে জনপ্রিয়
এবং technology’র দিক থেকে এগিয়ে রয়েছে Intelপ্রসেসর যেহেতু সবচেয়ে



গুরুত্বপূর্ণ, তাই এটি কেনার সময় বিশেষ সতর্কতা নিতে হবে

১. প্রসেসরের clock speed কত, সেটা লক্ষ্য করতে হবে। ক্লক স্পিড যত বেশি হবে, প্রসেসরের প্রসেসিং ক্ষমতাও তত বেশি হবে।

২. প্রসেসরের সিরিজ কী, সেটা খেয়াল করতে হবে। সিরিজ যত উন্নত হবে, স্পিড তত বাড়বে। Intel এর প্রথম দিককার প্রসেসর এর মধ্যে রয়েছে, Pentium Series পরবর্তীতে ধারাবাহিকভাবে এসেছে, Celeron series, Core Series, i Series Pentium Series এর মধ্যে, P1 (Pentium 1) এর চাইতে P2 ভালো, P2 এর চাইতে P3 ভালো আবার, P3 এর চাইতে P4 ভালো। অর্থাৎ, same clock speed এর P1 এর চাইতে P2 এর স্পিড বেশি। আবার, একইভাবে, Pentium Series এর চাইতে Core Series এর স্পিড বেশি। core series এর প্রসেসর গুলোর মধ্যে, Core 2 Quad> Core 2 Duo> Dual Core. আবার core i series এর প্রসেসর গুলোর মধ্যে, Core i7 extreme> Core i7> Core i5> Core i3

৩. প্রসেসরে কয়টি কোর (core) এবং কয়টি থ্রেড (thread) রয়েছে, তা খেয়াল করতে হবে। কোর এবং থ্রেড এর সংখ্যা বেশি হলে স্পিড বাড়বে। এখন পর্যন্ত সবোর্চ্চ ছয়টি কোরের প্রসেসর আবিস্কৃত হয়েছে।

৪. FSB (Front Serial Bus) এর পরিমাণ লক্ষ্য করতে হবে। FSB বেশি হলে স্পিড বেশি হবে। যদিও নতুন প্রসেসর গুলোতে FSB ব্যবহার করা হয় না। এর পরিবর্তে QPI ব্যবহৃত হয়।

৫. Cache Memory (ক্যাশ মেমরি) কত, তা লক্ষ্য করতে হবে। ক্যাশ মেমরির মধ্যে প্রকারভেদ রয়েছে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ক্যাশ মেমরি হল L3 Cache.
৬. Hyper Threading Technology রয়েছে কিনা, লক্ষ্য রাখবেন। এ প্রযুক্তি Multitasking এর ক্ষেত্রে কার্যকরী ভুমিকা রাখে।

৭. Intel Processor এর ক্ষেত্রে, Turbo Boost Technology রয়েছে কিনা, তা লক্ষ্য রাখবেন। এই প্রযুক্তি প্রয়োজনের সময় প্রসেসরের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৮. GPU (Graphics Processing Unit) রয়েছে কিনা, দেখবেন। প্রসেসরে GPU থাকলে এবং ভালো মাদারবোর্ড ব্যবহার করলে External Graphics Card দরকার হয়না। (যদি না আপনি কম্পিউটারে খুবই উন্নত মানের গেম খেলেন অথবা গ্রাফিক্স ডিজাইনিং বা HD ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি কাজ না করেন।)
[শেষ তিনটি অপশন বিশিষ্ট প্রসেসরের দাম সাধারণত বেশি হয়। সাধারণ কাজের জন্য এই সকল অপশনের প্রয়োজন নেই।]




Mainboard or Motherboard (মেইনবোর্ড বা মাদারবোর্ড):

এই বোর্ডটিতেই কম্পিউটারের সকল যন্ত্রাংশ যুক্ত থাকে। মেইনবোর্ড এর জন্য ভালো ব্র্যান্ডগুলো হল: Gigabyte, Intel, Foxcon, Asus ইত্যাদি। মেইনবোর্ড অবশ্যই প্রসেসর সাপোর্টেড হতে হবে। মেইনবোর্ড এর পোর্ট দুই ধরনের হয়, IDE এবং S-ATA তবে বর্তমানে S-ATA পোর্টের মেইনবোর্ডই দেখা যায়। প্রায় সব S-ATA পোর্টের মেইনবোর্ডে অন্তত একটি IDE পোর্ট থাকে। প্রয়োজনে IDE to S-ATA converter ব্যবহারের মাধ্যমে S-ATA পোর্টের মেইনবোর্ডে IDE device ব্যবহার করা যায়।

মেইনবোর্ড কেনার সময় যে যে বিষয় লক্ষ্য রাখবেন, তা হল:

১. মেইনবোর্ড যেনো প্রসেসর সমর্থিত হয়।

২. RAM এর ধরন। মেইনবোর্ডে RAM এর স্লট যেরকম হবে, সেই ধরনেরই RAM কিনতে হবে। সর্বাধুনিক RAM টাইপ হল DDR3

৩. USB Port এর version কত। সর্বাধুনিক হল USB 3.0 [USB 3.0 পোর্ট বিশিষ্ট মেইনবোর্ড এর দাম কিছুটা বেশি]৪. বর্তমানে সব মেইনবোর্ডেই LAN Card (Local Area Network Card) থাকে। তাছাড়া, HD audio এবং HD Video ও লক্ষ্য করা যায়। Integrated Graphics এর মান বেশি হলে ভালো হয়।
Monitor (মনিটর):এটাই কম্পিউটারের প্রধান আউটপুট। মনিটরের জন্য ভালো ব্র্যান্ড গুলো হচ্ছে: Samsung, Philips, LG, Asus, HP, Fujitsu ইত্যাদি।

মনিটর কেনার সময় নিচের বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখবেন:

LCD (Liquid Cristal Display) /LED (Light Emitting Diode) Monitor এর ক্ষেত্রে:

১. আপনার প্রয়োজন অনুসারে স্ক্রিন সাইজ সিলেক্ট করবেন। বর্তমানে অনেক মনিটরেই Built-in TV Tuner থাকে। একই সাথে কম্পিউটারের মনিটর এবং টিভির কাজ করবে এগুলো। TV Tuner না থাকলে প্রয়োজন হলে আপনি পৃথকভাবে TV Tuner কিনতে পারবেন।

২. LCD মনিটর গুলো স্কয়ার এবং ওয়াইড স্ক্রিন এই দুই ধরনের হয়। আপনার কজের প্রয়োজন অনুসারে আপনি তা select করবেন।

৩. LCD এবং LED মনিটর এর পার্থক্য হল: LED মনিটর হল উন্নত প্রকারের LCD মনিটর। তুলনামূলক ভাবে LED মনিটরে ভালো ছবি দেখা যায়। তাছাড়া, LED মনিটরে দেখতেও সাচ্ছন্দ্য বোধ হয়।

৪. কন্ট্রাস্ট রেশিও (Contrast Ratio) লক্ষ্য করবেন এটি যত বেশি হবে, ছবির মান তত ভালো হবে, অর্থাৎ ছবি শার্প আসবে।

৫. Response Time কম হলে ভালো হয়।

RAM- Random Access Memory (র‍্যাম):

RAMও কম্পিউটারের স্পিড বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। RAMএর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হচ্ছে: Transcend, Twinmos ইত্যাদি।
RAM কেনার সময় এগুলো খেয়াল রাখবেন:
১. RAM এর পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে কম্পিউটারের স্পিড বাড়বে। অর্থাৎ, 1 GB RAM এর চেয়ে 2 GB RAM এর স্পিড বেশি হবে।

২. RAM এর বাস ফ্রিকোয়েন্সি বেশি হলে RAM এর ক্ষমতা বাড়বে।

৩. RAM এর ধরন উন্নত হলে তা কম্পিউটারের গতি আরও বৃদ্ধি করবে। যেমন, DDR3 RAM সমপরিমাণের DDR2 RAM এর চেয়ে শক্তিশালী। তবে মেইনবোর্ডে RAM এর স্লট যেমন হবে, সেই ধরনেরই RAM কিনতে হবে।
Hard Disk Drive (HDD) (হার্ডডিস্ক):কম্পিউটারের তথ্য এতে জমা থাকে। এটি কম্পিউটারের Virtual RAM হিসেবেও কাজ করে। এর ভালো ব্র্যান্ড হচ্ছে, Samsung, Transcend ইত্যাদি।

এটি কেনার সময় নিচের বিষয়গুলো লক্ষ্য করবেন:

১. সাধারণভাবেই, হার্ডডিস্ক এর স্টোরেজ ক্ষমতা বেশি হলে বেশি তথ্য জমা রাখতে পারবেন। বাজারে ১৬০ GB থেকে শুরু করে ৩ TB হার্ডডিস্ক পাওয়া যায়।

২. হার্ডডিস্ক এর RPM (Revolutions Per Minute) বেশি হলে এর ডাটা ট্রান্সফার রেট বেশি হবে।

৩. মেইনবোর্ডের পোর্ট S-ATA হলে হার্ডডিস্কও S-ATA ই কিনতে হবে।

৪. এক্সটার্নাল হার্ডডিস্ক এর ক্ষেত্রে, আপনার মেইনবোর্ড এ USB 3.0 থাকলে USB 3.0 হার্ডডিস্ক কেনাই ভালো। কেননা, কয়েক বছরের মধ্যেই USB 2.0 উধাও হয়ে USB 3.0 এর জায়গা নিবে। লক্ষণীয়: এক্সটার্নাল হার্ডডিস্ক স্হায়ী HDD এর ন্যায় ব্যবহার করা যায় না, তবে ইন্টার্নাল HDD, এক্সটার্নাল HDD এর ন্যায় ব্যবহার করা যায়।
Casing (কেসিং):কেসিং হল Mainboard, HDD, ODD সাজিয়ে রাখার জন্য বক্স। কেসিং এর জন্য ব্র্যান্ড অতটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে Mercury এবং Gigabyte এর কেসিং গুলো ভালো হয়।
কেসিং কেনার সময় নিচের বিষয়টি লক্ষ্য করবেন:

১. কেসিং এর দাম vary করে PSU (Power Supply Unit) এর জন্য। PSU যদি বেশি watt এর হয়, তবে PSU এর দাম বেড়ে যায়। ফলে কেসিং এর দাম বেড়ে যায়। আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী PSU select করবেন। যেমন, ভালো এবং বেশি পাওয়ারের এক্সটার্নাল গ্রাফিক্স কার্ড, বড় স্ক্রিনের মনিটর ব্যবহার করলে বেশি পাওয়ার এর পাওয়ার সাপ্লাই লাগবে।

Optical Disk Drive (ODD) (অপটিক্যাল ডিস্ক ড্রাইভ):

ODD হল সিডি/ডিভিডি প্লেয়ার/রাইটার। ODD এর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল: Samsung, Asus, Lite-On ইত্যাদি। লক্ষ্য করুন:

১. বর্তমানে সিডি প্লেয়ার এবং ডিভিডি প্লেয়ার এর মূল্যে পার্থক্য খুবই কম। CD player, DVD play করতে পারেনা, কিন্তু DVD player, CD play করতে পারে।

২. আপনি চাইলে কয়েকশ টাকা বেশি দিয়ে Combo Drive অথবা DVD writer কিনতে পারেন। Combo drive হল সেইসব ODD যেগুলো CD Play, DVD play এবং CD write করতে পারে। আর DVD writer দিয়ে আপনি CD play, DVD play, CD write, DVD write সবই করতে পারবেন।

৩. মেইনবোর্ড এর পোর্ট অনুসারে ODD কিনতে হবে। (অন্যথায় converter ব্যবহার করতে হবে)৪. ODD এর speed বেশি হলে সিডি/ডিভিডি থেকে দ্রুত ডাটা রিড হবে এবং দ্রুত ডাটা রাইট হবে।
Graphics Card (গ্রাফিক্স কার্ড) বা AGP Card(Accelerated Graphics Port Card):ভালো গেম খেলার জন্য বা গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এর কাজের জন্য ভালো গ্রাফিক্স কার্ড অত্যন্ত প্রয়োজন। গ্রাফিক্স কার্ডের মধ্যে ভালো ব্র্যান্ড হল: Asus, Gigabyte, Sapphire ইত্যাদি।









এটি কেনার জন্য নিচের বিষয়গুলো খেয়াল করবেন:

১. V-RAM বেশি হলে ভালো গ্রাফিক্স পাবেন।

২. সাধারণ র‍্যাম এর মতই V-RAM এর টাইপ উন্নত হলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।

৩. এছাড়াও, Clock rate, Memory Bus ইত্যাদি বিভিন্ন জিনিসের জন্যও গ্রাফিক্স কার্ডের ক্ষমতার পরিবর্তন হয়।

৪. আপনি যদি কোন নির্দিষ্ট গেম এর প্রতি আকৃষ্ট হন অথবা নির্দিষ্ট কোন সফটওয়্যার দিয়ে কাজ করেন, তবে সেই সফটওয়্যারের requirement অনুসারে নির্দিষ্ট চিপসেটের গ্রফিক্স কার্ড কিনবেন।

Key Board (কী-বোর্ড):

কী-বোর্ড কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুইটা ইনপুট ডিভাইস এর মধ্যে এটি একটি।কী-বোর্ড এর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল:
 A4Tech, Deluxe, Mercury ইত্যাদি। এটি কেনার সময় লক্ষ্য করবেন বাংলা অক্ষর রয়েছে কিনা। (Unijoy বা Bijoy লে আউট-এ লেখার জন্য অপরিহার্য)

Mouse বা মাউস:

অপর গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইস হল এটা। এর ভালো ব্র্যান্ড হল: A4Tech, Mercury ইত্যাদি।

১. কত DPI (Dots Per Inch) লক্ষ্য করবেন। DPI বেশি হলে সূক্ষ্ণ ভাবে মাউস দিয়ে কাজ করতে পারবেন।

২. ধরতে সুবিধা হয়, এমন মাউস কিনবেন।
UPS (Uninterpretable Power Supply) ইউপিএস:বাংলাদেশে ডেস্কটপ কম্পিউটারের জন্য UPS যে অপরিহার্য তা বলার বাইরে।

UPS কেনার সময় এগুলো লক্ষ্য করবেন:

১. দুই ধরনের UPS পাওয়া যায়। Online UPS এবং Offline UPS এদের মধ্যে পার্থক্য হল, বিদ্যুৎ চলে গেলে Online UPS on হতে কোন সময় নেয় না, কিন্তু Offline UPS সামান্য সময় নেয়। সম্ভবনা কম হলেও এই সামান্য সময়ের মধ্যে কম্পিউটারের পাওয়ার চলে গিয়ে রি-স্টার্ট হতে পারে।

২. আপনার চাহিদা অনুযায়ী UPS এর পাওয়ার select করবেন। মনিটরের স্ক্রিন বড় হলে, বেশি পাওয়ারের গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার করলে, উন্নত প্রসেসর হলে বেশি পাওয়ারের UPS প্রয়োজন। দোকানে আপনার কম্পিউটারের কনফিগারেশন বললে তারা সঠিক UPS দিতে পারবে।

৩. সাধারণত একটি UPS এর Back-up time ২০-২৫ মিনিট। এর চেয়ে বেশি Back-up time এর UPS কিনতে হলে মূল্য বেশি হবে।

TV- Tuner/ TV card:

কম্পিউটারের মনিটরকে একই সাথে টিভি দেখার কাজে ব্যবহার করতে প্রয়োজন। LCD/LED টিভির মূল্য বেশি বলে অনেকেই LCD monitor এবং TV card কিনে টিভি দেখার পদ্ধতির দিকে ঝুঁকছেন। তবে টিভি দেখাই যদি হয় আপনার উদ্দেশ্য, তবে LCD/ LED TV monitor ই কিনুন। এতে ফলাফল ভালো পাবেন। TV card এর সুবিধা হল, এর মাধ্যমে আপনি শুধু টিভিই দেখতে পাবেন না, অনুষ্ঠানও রেকর্ড করে আপনার হার্ডডিস্ক এ জমা করে রাখতে পারবেন। TV tuner অবশ্যই মনিটরের রেজ্যুলেশন এর সাথে সামঞ্জস্য পূর্ণ হতে হবে। শপ এ আপনার মনিটরের রেজ্যুলেশন বা মডেল বললেই তারা সঠিক টিভি কার্ড বেছে দিতে পারবেন। TV card এর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল: Avermedia, Real view, Gadmei ইত্যাদি।





Speaker বা স্পিকার:

কম্পিউটারের আরেকটি আউটপুট ডিভাইস। গানের প্রতি আপনার আসক্তি অনুযায়ী এটি কিনবেন। ২:১ এর স্পিকার হল মোট তিনটি স্পিকারের সমষ্টি, যার মধ্যে একটি বড় এবং অন্য দুইটি ছোট। বড়টি হল উফার (woofer) এবং ছোটটি হল সাব উফার (sub-woofer) উফারটি ব্যাস সাউন্ড এবং সাব উফারটি ট্রেবল প্রদান করে। গানে আপনার ভালো আসক্তি থাকলে এক্সটার্নাল সাউন্ড কার্ড কিনতে পারেন। তবে বর্তমান প্রায় সব মেইনবোর্ড এই ৫:১ সাউন্ড কার্ড বিল্ট-ইন থাকে। ফলে আপনি ৫:১ স্পিকার ব্যবহার করতে পারবেন। তবে আরও উন্নত সাউন্ডের জন্য ৭:২ স্পিকারও ব্যবহার করতে পারেন (এর জন্য ৭:২ সাউন্ড কার্ড লাগবে) স্পিকারের জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল Creative, Microlab, Logitech ইত্যাদি

www.bdkamaltips.tk